Saturday 10 September 2016

চাচাতো বোন মীমকে চুদার কাহিনী


আমি রুমন, ২৩ বয়স। আমার পরিবারের আমি একমাত্র
ছেলে। পরিবারে মা, বাবা, আর একমাত্র আমার বড় বোন।
বোনবিবাহিত।দুলাভাইয়ের সাথে আমেরিকায় থাকে।মা
বাবা দুজনেই শিক্ষক। চাপাই নবাবগঞ্জ জেলার উপশহরে
বসবাস করি। বাবার এক
মাত্র ছেলেহিসেবে পড়ালখাই আমার ধর্ম হওয়া উচিত
ছিল? কিন্তু সে ধর্ম পালন করতে আমার মাথা তারটা
সবসময় কেটে যেত।যাইহোক সবেমাত্র বি.কম সেকেন্ড
ইয়ার এর পরীক্ষাটা শেষ করেছি। আমার নতুন বছরের
ক্লাশ শুরু হতে হতে এখনো অনেক বাকি তাইবাসায়
একাএকা থাকি, সময় কিছুতেই কাটেনা, কেউ হয়তো
জানেনা পৃথিবীর সবচেয়ে বিরক্তকর কাজ হচ্ছে, একা
একা সময় পার করা। যাই হোক আমার পাহাড় সমান
একাকিত্বের বোঝা কিছুটা লাঘব করতে আমার চাচাতো
বোন আমাদের বাসায় বেড়াতে এল। আমি অবশ্য আগে
বলেছিলাম আমার পরীক্ষার পর যেন বেড়াতে আসে।
দুইজনের বয়সে খুব পার্থক্য খুব একটা বেশি ও আমার প্রায়
১বছরের মতো ছো্ট্ট। মীম সাধারণত আমাদের বাড়ীতে
আসলে আমি একমাসের আগে যেতে দেয় না। সে
আসাতে আমারএকাকীত্বকাটল, মা-বাবা সেই সকালে
যায় আসে প্রায় সন্ধার পর। বা-মা যাওয়ার পর আমরা
দুইজন চুটিয়ে আড্ডা মারতাম, মজার মজার গল্প করতাম।
চাচাতো বোনের ফিগারটা ছিল এরকম পাঁচ ফুট পাঁচ
ইঞ্চি লম্বা, গায়ের রং সামলা, হালকা লম্বাটে
মুখমন্ডল, দুধের সাইজ ৩৪, মাংশল পাছা, মাজায়
কার্ভযুক্ত যা ওকে আরো সেক্সি করে তুলেছিল। আমরা
দুজনে একবিছানায় বসে বিভিন্ন ধরনের গল্প গুজোব
করতাম। আমি অনেক চেষ্টা করেছি ওর বুকের দিকে
তাকাবো না কিন্তু আমার চোখ যে ওর দুধের উপর থেকে
যেন সরতইনা। কথাবার্তার সময়আমি তার দুধের দিকে
মাঝে মাঝে তাকাতাম, মনে বার বার একটা চিন্তা
আসতো ইস কিছু যদি করতে পারতাম মীমের সাথে। কিন্তু
সাহস হতো না, মীম আর পাঁচটা মেয়ের মতো না, কলেজে
যাদের দুধ অসংখ্য বার টিপেছি মীম তাদের মতো ও
ছিলনা। যাই কোন মীম যখন হাটু গেড়ে কিংবা উবু হয়ে
কোন কাজ করতো আমি ওর গলার ফাক দিয়ে ওর দুধ
দেখার চেষ্টা করতাম। প্রথম দিন থেকেআমার এব্যাপার
গুলো মীম লক্ষ্য করলেও কিছু বলতনা । আসার এক সপ্তাহ
পর গল্পের ফাঁকে মীম আমাকে হঠাৎ জিজ্ঞেস করল,
“আচ্ছা রুমন তুই কাউকে আজ পর্যন্ত কিস করেছিস,
অনেষ্টলি বলবি কিন্তু” আমরা দুইজন ফ্রি ছিলাম। তবুও
আমি নিজের গোপনীয় ব্যাপার কখনো কারো সাথে
শেয়ার করি না। েআচ্ছা অনেষ্টলি বলছি আমি কোন
মেয়ের ঠোটের মুধ খেতে পারি নি, তবে কি জানিস
তোরটা খেতে ইচ্ছে করছে, কি খাওনোর ইচ্ছা আছে
নাকি। মীম বলল- এ ফাজিল, এত ফাজিল হয়েছিস কোথা
থেকে। আমি তোকে শেখাবো কেন আমি তো আমার
বরকে শেখাবো, আর তার কাছ থেক্েই শিখবো। না হলে
এককাজ কর চোখ বন্ধ কর আমি তোকে শিখিয়ে দিচ্ছি!
এভাবে উল্টা পাল্টা বলে আমি গুডনাইট বলে ঘুমাতে
গেলাম। আমার একটা বাজে অভ্যাস ছিল, রাতে গান না
শুনলে আমার ঘুম আসে না। আমি ইয়ার ফোনটা কানে
লাগিয়ে চোখ বন্ধ করে ছিলাম। অন্ধকারে মনে হলে কে
আমার ঘরে ঠুকল। আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি যে মীম
আমার ঘরে ঠূকছে। আমি বুঝতে পালাম না, এত রাতে
হঠাৎমীম আমার ঘরে ঢুকলো কেন । স্পষ্ট বুঝতে
পারছিলাম ও কেমন যেন হেজিটেশনএ ভুগছে। অন্ধকারেই
আমারে পাশে এসে বসল। পাশে এসে ডাকল আমি নড়লাম
না। তারপর ও এত কাছাকাছি আসলে ওর নিশ্বাস আমার
গালের মাঝে অনুভব করতে পারছি। তার পর যা ঘটালো
আমি স্বপ্নেও কল্পনাও করিনি কোনদিন । আমি
পরিস্থিতি বুঝে উঠার আগেই মীম সরাসরি আমার ঠোটেঁ
কিস করল। ও কিসের করণে আমার শরীরে উষ্নতা অনুভব
করছি, তবুও না জানার ভাব ধরে আমি বিছনায় পড়ে আছি
, আমি এক পর্যায়ে ওর হাত চেপে ধরলাম। সেও উঠে
দাড়াল লজ্জার কারনে মীমের মুখ লাল হয়ে গেল। আমি
জড়িয়ে ধরে বললাম, হায় সেক্সী, কিছু শিখতে আসেছো,
এসো তোমকে আমি তোমার শেখার ইচ্ছা পূরণ করে
দিচ্ছি, লজ্জা ভেঙ্গে দিচ্ছি। আমি মীম কে পাশে
বসিয়ে বললাম তুমি খুব সুন্দরী, খুব সেক্সীও। যাও, তুমি
মিথ্যা বলছো।তোমার কাছে আমি কি চায় এখন তুমি
বুঝতে পারছো,মীম মাথা নেড়ে বলল হ্যাঁ। তুমি রাজি
আছো। তুমি বোঝনা। আমি বুঝেছি, একথা বলে আমি
মীমকে চেপে ধরলাম। আর এক হাতে ওর কমিজের উপরে
দিয়ে ওর জোরে জোরে দুধ টিপতে শুরু করলাম। এ দুষ্টু
আস্তে আস্তে লাগছে তো, আজ প্রথম কেউ আমার
এদুটোতে প্রথম হাত দিয়েছে বোঝোনা। আমার কষ্ট
হচ্ছে। হাবাতার মতো তুমি না এরকম করে আসতে আসেত
খাও ডাকাত। এগুলোতো আমি তো তোমাকে দিতেও
রাজি হয়েছি। আরামে কর যা করতে চাও। আমার তো
মনটা আরো আনন্দে নেচে উঠলো যে আমি ওর জীবনে
প্রথম। তারপর ধীরে ধীরে মীমের কামিজ এর হুক খুলে
পুরো কামিজ খুলে ফেললাম, ও বাঁধা দিল না। শরীরের
উপরের অংশ এক বারে নগ্ন, মাই দুইটা একেবারে একটা
মাই মুখে পুরেচোষতেলাগলাম, মীম উত্তেজনার,
সেক্সের কারনে শরীরকে বাকা করে ফেলল, আমি
বুঝলাম মীম সেক্সুয়ালী জেগে গেছে। ও মিলনের জন্য
প্রস্তুত। অনেক্ষন ধরে একটা মাই চুষলাম। তারপর নাভীর
নিচে,তলপেটে এক ডজন কিস করলাম। কিস করতে করতে
পাগল করে পাগল করে তুললাম, মীম আমাকে জড়িয়ে ধরে
বলল রুমন তুমি আমাকে আর পাগল করে না, আমি যে আর
সইতে পারছিনাএবারআসো না জান। আমাকে একটু আদর
করো। আসো আমার কাছে এসে না সোনা। আমি আর
থাকতে পারছি না আমাকে তোমারটা দাও। আমি ওর
পেন্টি খুললাম। আহ কি সুন্দর ভোদা, ভোদার ঠোঁট দুইটা
আপেলের মতো লাল হয়ে ফুলে আছে। তারপর ওর পায়ের
ফাঁকের মাঝে ভোদার মুখে আমার সোনাটা লাগিয়ে
ঠেলা মারলাম, ঠেলা মারার সময় মীম ওর ঠোট কামড়
দিয়ে চেপে ধরে থাকলো কোন আওয়াজ করলো না। ওর
ভোদায় থেকে হালকা রক্ত বেরলো। আমি ভোদায়ের
ভিতরে গরম অনুভব করলাম, আমি আস্তে আস্তে ওকে
ঠেলা মারতে লাগলাম, মীমও নীচের দিক উপরের দিকে
ঠেলতে লাগল, অনেকক্ষণ সাতাঁর কাটার পর দুজন দজনের
চরম মুহুর্ত্বে
আমাদের চুদাচুদির আরো অনেক মজার মজার ঘটনা আছে
সময় পেলে শেয়ার করবো। পৌছলাম। এভাবে আমি ও
প্রথমবার কোন মেয়েকে চুদলাম।

No comments:

Post a Comment